Bangladesh
This article was added by the user . TheWorldNews is not responsible for the content of the platform.

'আমার পিছন ছাড়ো', উর্বশীর উপর ক্ষেপলেন ঋষভ পান্থ

'আমার পিছন ছাড়ো', উর্বশীর উপর ক্ষেপলেন ঋষভ পান্থ

'আমার পিছন ছাড়ো', উর্বশীর উপর ক্ষেপলেন ঋষভ পান্থ

স্পোর্টস ডেস্ক: খবরের শিরোনামে ফের উর্বশী রৌতেলা ও  ঋষভ পান্থ। বলিউডের লাস্যময়ী নায়িকার সঙ্গে মাঝে-মধ্যেই ভারতীয় ক্রিকেটারের সম্পর্কের গুঞ্জনের কথা ভেসে ভেসে ওঠে। ২০১৮ সালে পান্থের সঙ্গে উর্বশী ডেটিং করছেন বলেই খবর হয়েছিল। 

তবে পরে দু'জনেরই পথ আলাদা হয়ে যায়। পান্থ দেরাদুনের ইন্টেরিয়র ডিজাইনার ও উদ্যেগপতি ঈশা নেগির সঙ্গে সম্পর্কে আছেন। সেকথা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। দু'জনের এক সঙ্গে একাধিক ছবিও নেটদুনিয়া দেখে নিয়েছে। 

ফের একবার উর্বশীর ঋষভ ব্যথা জেগে উঠেছে। এর সূত্রপাত এক সাক্ষাৎকারের হাত ধরে। উর্বশী সেখানে বলেছেন, 'আমি বারাণসীতে শ্যুটিং করছিলাম, ওখান থেকে নয়াদিল্লিতে আমার একটি শো ছিল, সেখানে যাওয়ার জন্য আমার ফ্লাইট ছিল।’

তিনি বলেন, ‘প্রায় ১০ ঘণ্টা শ্যুটিং করার পর আমি যখন ফিরলাম হোটেলে, জানেন যে, একটি মেয়ের তৈরি হতে অনেকটা সময় লাগে। মিস্টার আরপি হোটেলের লবিতে আমার জন্য অপেক্ষা করছিল। আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল। আমি এতটাই ক্লান্ত ছিলাম যে, আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। পরে দেখি ১৬-১৭টি মিসড কল রয়েছে ফোনে।’

নায়িকা বলেন, ‘আমার এত খারাপ লেগেছিল যে, আমার সঙ্গে কেউ দেখা করার জন্য এসেছিল, আর আমি গেলাম না। অনেক মেয়েরই কাউকে অপেক্ষা করাতে খারাপ লাগে না। আমি সেরকম নই। ওই মানুষটিকে সম্মান জানাতেই আমি বলেছিলাম যে, মুম্বাইতে এসে দেখা করতে। 

উর্বশী বলেন, 'কারন বাইরে আসলেই পাপারাৎজিরা ঘিরে ধরবে। অন্য ব্যক্তিকে সম্মান দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমি মনে করি মিডিয়া যে কোনও খবর ঘটার আগেই পুরো খবর করে দেয়।' উর্বশীর এই সাক্ষাৎকার সম্ভবত ঋষভও দেখেছেন।

টিম ইন্ডিয়ার তারকা উইকেটকিপার-ব্যাটার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লেখেন, 'এটা দেখে খুবই মজা লাগে, যখন কেউ ইন্টারভিউতে মিথ্যা কথা বলে। শুধুমাত্র জনপ্রিয়তার জন্য ও শিরোনামে থাকার জন্য। খ্যাতি ও নামের কী পিপাসু মানুষ! ঈশ্বর তাদের মঙ্গল করুক।' 

উর্বশীর উপর ক্ষেপলেন ঋষভ পান্থ। এর সঙ্গে হ্যাশট্যাগ দিয়ে জুড়ে দেন 'মেরা পিছা ছোড়ো বেহেন', ও 'ঝুট কি ভী লিমিট হোতি হ্যায়'! যা বাংলা অর্থ, 'আমার পিছন ছাড়ো বোন, মিথ্যা বলার একটা সীমা থাকে'। যদিও পান্থ কিছু ঘণ্টা পর এই স্টোরি ডিলিট করে দেন।