Bangladesh
This article was added by the user . TheWorldNews is not responsible for the content of the platform.

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে অর্থনৈতিক শক্তি কাজে লাগাতে হবে

‘স্টেকহোল্ডার অ্যানালাইসিস ফর রিজনাল ট্রান্সপোর্ট কানেকটিভিটি ইন ইষ্টান সাউথ এশিয়া’ শিরোনামে কর্মশালায় মাঠ পর্যায়ের গবেষণার ফলাফল উপস্থাপিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) সকালে রাজধানীর বাংলামটরে উন্নয়ন সমন্বয় আয়োজিত প্রতিষ্ঠানটির ইব্রাহিম খালেদ মিলনায়তনে এ ফল উপস্থাপন করা হয়। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন উন্নয়ন সমন্বয়ের চেয়ারম্যান ড. আতিউর রহমান।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রিজনাল কানেক্টেভিটিজ প্রজেক্ট-১ এর ন্যাশনাল ট্রেড এক্সপার্ট মো. মুনির চৌধুরী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব মনোজ কুমার রায়, বিআইডবিøউটির সাবেক পরিচালক সৈয়দ মনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ল্যান্ড পোর্ট অথরিটির ডেপুটি ডিরেক্ট (ট্রাফিক) মো. আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আহম্মেদ মজুমদার, ওমেন চেম্বারের ডিরেক্ট প্রীতি চক্রবর্তী, বাংলাবান্দা পোর্ট ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ, বাংলাবান্দা সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. রেজাউল করিম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উন্নয়ন সমন্বয়ের জ্যেষ্ঠ প্রকল্প সমন্বয়কারি শাহীন উল আলম।

কর্মশালায় মাঠ পর্যায়ের তথ্য উপস্থাপন করেন উন্নয়ন সমন্বয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ রবার্ট শুভ্র গুদা ও কার্টস ইন্টারন্যাশনালের সিনিয়র রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট বিজয়া রায়। এছাড়াও গবেষণার ভিত্তিতে ভারত, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে এমভিএ প্রোটোকলের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুপারিশ করেন।

আতিউর রহমান বলেন, করোনাকালে আঞ্চলিক সংযোগ কতটা প্রয়োজন তা সবাই বুঝতে পেরেছে। তাই এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য সহযোগিতা বাড়ানো আরও বেশি গুরুত্ববহ হয়ে উঠেছে। বৈশ্বিক এই অস্থিতিশীলতা কবে শেষ হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সামষ্টিক অর্থনৈতিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে যতই পারস্পরিক বাণিজ্যিক সহযোগিতার উদ্যোগ গ্রহণ করবে ততোই মঙ্গল।

নীলিমা আখতার বলেন, আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়াতে হলে এই উপ-আঞ্চলিক দেশগুলোর কোন খাতে বিনিয়োগ করতে হবে তা আমাদের বের করতে হবে, সেইভাবে যোগাযোগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হবে।

তিনি আরো বলেন, সেতু এবং এক্সপ্রেস হাইওয়ে বা বিশেষ শুল্কযুক্ত রাস্তাগুলোর ক্ষেত্রে আরএফআইডি পরিচিত করা এবং এ বিষয়ে পরিবহণ খাতের সঙ্গে জড়িতদের সচেতন করতে হবে।