Bangladesh
This article was added by the user . TheWorldNews is not responsible for the content of the platform.

দর্শকের মন জয় করেছে ‘অপারেশন সুন্দরবন’

বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, মুক্তির পর থেকেই প্রশংসায় ভাসছে ‘অপারেশন সুন্দরবন’ সিনেমাটি। আর দর্শকদের ভালোবাসা ও মন জয় করতে পেরেছে বলেই এমনটা সম্ভব হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ সেপ্টম্বর) বিকালে বসুন্ধরার স্টার সিনেপ্লেক্সে ‘অপারেশন সুন্দরবন’ ডলবি শো দেখার পর এসব কথা জানান তিনি।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন র‌্যাবের লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন, উপ পরিচালক মেজর রইসুল আযম, নির্মাতা অরুণ চৌধুরী, চয়নিকা চৌধুরী, অভিনেত্রী তানজিকা, এস এ হক অলিক, অভিনেত্রী ও নির্দেশক হৃদি হক, রায়হান রাফি ও অপারেশন সুন্দরবন ছবির অন্যান্য শিল্পী ও কলাকুশলীরা।

আইজিপি বলেন, ২ ঘন্টা ২১ মিনিট দর্শকদের মনোযোগ ধরে রাখাটাও ছবিটির একটা সাফল্য। ছবিটি ঝুলে যায়নি। টান টান উত্তেজনা ও সাসপেন্সে ভরপুর ছিল বলে ছবিটি দর্শকরা গ্রহণ করেছে। ভিএফএক্স, সাউন্ড কোয়ালিটি, শিল্পীদের অভিনয়, কলাকুশলীদের মুন্সিয়ানায় অপারেশন সুন্দরবন ছবিটি একটি ভিন্নধর্মী ও মানসম্পন্ন চলচ্চিত্রের কাতারে স্থান পেয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের র‌্যাব ট্রুপস ও অফিসাররাও দুর্দান্ত কাজ করেছে। নানা মাত্রিকতায় অপারেশনের দৃশ্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে। ছবিটি না দেখলে বোঝা যাবেনা আমাদের অফিসাররা কত চৌকস ও তারা কত পরিশ্রম করতে পারে। দর্শকরা ছবিটি গ্রহণ করেছে এটাই আমাদের বড় সাফল্য।

‘অপারেশন সুন্দরবন’ নির্মাণের গল্প উল্লেখ করে ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, জলদস্যুদের অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত সুন্দরবনের শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে অপারেশন শুরু করে র‌্যাব। অফিসার ও ট্রুপসদের দক্ষতা ও চৌকস অপারেশনের মাধ্যমে সুন্দরবনকে জলদস্যু মুক্ত করা হয়। আর সেই সাফল্যগাঁথা ফ্রেমে ফ্রেমে জাতির সামনে তুলে ধরার লক্ষ্যেই অপারেশন সুন্দরবন বানানোর পরিকল্পনা করি। তবে, মাত্র একটি ছবিতে র‌্যাবের সাফল্য তুলে ধরা সম্ভব না। আমি মনে করি, এই ছবিটি র‌্যাবের বহু সাফল্যের একটা অংশ।

এমকে